Header Ads

Header ADS

ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ বিশ্বায়ন এবং নতুন পরিবর্তন

ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ বিশ্বায়ন এবং নতুন পরিবর্তন

সোভিয়েত ইউনিয়ন

দুইটি প্রেক্ষাপটের প্রভাবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণে উত্তর-গঠনবাদ (Post-Structuralism)-এর প্রসার ঘটে। প্রথমতঃ ১৯৮০’র দশকে তথ্য-প্রযুক্তির কল্যাণে দ্রুততম সময়ের মধ্যে যোগাযোগ বিপ্লব (Communication Revolution) সূচিত হয়; এবং দ্বিতীয়ত বিশ্বায়ন (Globalization) নামক মহাশক্তির আবির্ভাব ঘটে, যে শক্তির টানে গোটা বিশ্ব একটি ছোট গ্রামে পরিণত হয়। নতুন প্রযুক্তির কল্যাণে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য পরিচালনায় নতুনত্ব আসে। সস্তা ও দ্রুততার সহিত পৃথিবীর প্রতিটি কোণে পণ্য ও সেবা পৌঁছাতে শুরু করে। ফলে, বাণিজ্য ও অর্থের প্রসার পূর্বের যেকোন যুগকে ছাড়িয়ে যায়। 

বিশ্বায়নের যুগে অভিবাসনের (Migration) মাত্রা বৃদ্ধি পায়। ইউরোপীয় দুনিয়ায় অ-ইউরোপীয়ান অভিবাসীদের দল এসে ভিড় জমায়। বিশ্বায়নের এহেন প্রভাবে বৈশ্বিক যে বড় পরিবর্তন সাধিত হয় তা আন্তর্জাতিক সম্পর্কে নতুন করে নব্য-উদারবাদী কনসেপ্টঃ “আন্তঃনির্ভশীলতা/ পরস্পর নির্ভরশীলতা (interdependence)”-কে পুনরায় চাঙ্গা করে তোলে। এছাড়াও, ১৯৮০’র দশকে অত্যাধুনিক কম্পিউটারের আগমন বিজ্ঞানের দুনিয়াকে প্রচন্ডমাত্রায় গতিশীল করে তোলে। ফলে, সংখ্যাতাত্ত্বিক ধারনা বা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ আবারও প্রাধান্য পেতে থাকে। এছাড়াও, নতুন নতুন কনসেপ্ট আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণে যুক্ত হয়। যেমনঃ প্রতীকি সম্পর্ক (Symbolic Interaction), বহু পরিচিতি (multiple identities), আন্তঃপাঠ্য সম্পর্ক (textual interrelationships) প্রভৃতি। 
    
পশ্চিমা বিশ্বের উদারবাদী গণতন্ত্র (Liberal Democracy) বিশ্বায়নকে গণতন্ত্র বিকাশের অন্যতম সহায়ক হিসেবে উল্লেখ করে এবং উদারবাদী দর্শনের (Liberal Philosophy) মুক্ত বাণিজ্য নীতির (Free Market Policy) ভিত্তিতে বিশ্বায়নকে উদারবাদী দর্শনের অন্তর্ভুক্ত করেন। তবে, পশ্চিমা দুনিয়ায় এই উদারবাদী নীতি, অর্থাৎ, বিশ্বায়ন সবশ্রেণীর মানুষ ও অংশীদারের নিকট কিন্তু সমভাবে গৃহীত হয়নি। এর অন্যতম কারণ অভিবাসন ও স্থানী শিল্পের উপর বিশ্বায়নের প্রভাব। পশ্চিমের জাতীয়তাবাদী ও ডানপন্থি দল এবং বিভিন্ন সংগঠন বিশ্বায়নের এহেন পরিবর্তনের বিরোধিতা করেন, এবং এখনো বিশ্বায়ন নিয়ে বিতর্কের অবসান হয়নি যার বড় উদাহরণ ইতালি ও পোল্যান্ডে চরম ডানপন্থার (Extreme Rightwing Politics) উত্থান। 

শুধু উদারবাদী গণতন্ত্রের ডানপন্থীরাই নন, কমিউনিজমের আদলে যে দেশগুলো পরিচালিত হচ্ছিলো তারাও বিশ্বায়নের এরূপ ধারণাকে সন্দেহের চোখে দেখেছে এবং প্রত্যাখ্যান করেছে। ১৯৯০ এ যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হয়, কিছু বিশেষজ্ঞ দাবী করেন যে পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া যোগাযোগ বিপ্লবকে সোভিয়েত ইউনিয়ন সেভাবে গ্রহণ করেনি বা এই বিপ্লবের কল্যাণে নিজেদের আরও শাণিত করেনি। বিশেষজ্ঞদের ভাষায় এরূপ অনীহার পিছনে অন্যতম কারণ ছিলো ভয়, অর্থাৎ, যদি সমগ্র ইউনিয়নের সাথে বহিঃবিশ্বের যোগাযোগ স্থাপিত হয় তবে ইউনিয়নের উপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা সোভিয়েত প্রশাসনের জন্য খুব কঠিন হবে। 

সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনে বিশ্বরাজনীতি একেবারে পাল্টে যায়। সোভিয়েতের উত্তরসূরী হিসেবে রাশিয়ার উত্থান হলেও, স্নায়ুযুদ্ধকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের মত ক্ষমতাশালী রাশিয়া তখন হয়ে উঠতে পারেনি, যা বিশ্বরাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্রকে একক ক্ষমতাধর (Unilateral/ Unipolar) রাষ্ট্রে পরিণত করে এবং এভাবে স্নায়ুযুদ্ধের ইতি ঘটে। শুধু স্নায়ুযুদ্ধের সমাপ্তিই ঘটেনা, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে। অন্যদিকে, স্নায়ুযুদ্ধের ইতিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণেও বিরাট পরিবর্তন আসে, বিশেষত আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তত্ত্বে। 

অর্থাৎ, ইতিপূর্বে যে তিনটি দর্শনের আদলে (Neorealism, Revolutionism, Rationalism) আন্তর্জাতিক সম্পর্কের পাঠক্রম সাজানো হয়েছিলো সেখানে নব্য-বাস্তববাদ (Neorealism) ও বিপ্লববাদের (Revolutionism) ইতি ঘটে। নব্য-বাস্তববাদ (Neorealism) তত্ত্ব যেখানে স্নায়ুযুদ্ধকালে আন্তর্জাতিক সিস্টেমকে ক্ষমতার সমীকরণে দুইটি ভাগে ভাগ করেছিলোঃ যুক্তরাষ্ট্র ও সোভিয়েত, স্নায়ুযুদ্ধের সমাপ্তিতে এহেন দ্বিমেরুপাক্ষিক (Bipolar) বিশ্বরাজনীতির ধারণারও ইতি ঘটে; আবার যে বিপ্লববাদ (Revolutionism) বিশ্বব্যবস্থাকে অর্থনৈতিক/ পুঁজিবাদের ফলাফল হিসেবে বর্ণনা করে এবং যার আদলে সোভিয়েতের উত্থান হয়েছিলো, সেই সোভিয়েতের পতনের মাধ্যমেই বিপ্লববাদের (Revolutionism) সমাপ্তি ঘটে। 

সোভিয়েতের পতনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়নে নতুনত্ব আসে, বিশেষ করে আইডিয়া চর্চায় (Study of Ideas)। অর্থাৎ, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক তত্ত্বে বিভিন্ন প্রেক্ষাপটে ব্যবহৃত নানা কনসেপ্ট ও ধারণাকে (Ideas) নিয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণে নতুন করে চর্চা শুরু হয়। বিশেষজ্ঞরা বলতে শুরু করে যে সোভিয়েত পতনে শুধু সোভিয়েতের বস্তুতান্ত্রিক শক্তিরই পতন ঘটেনি, পাশাপাশি কমিউনিজমকে পুঁজি করে জোসেফ স্ট্যালিন সে স্ট্যালিনতন্ত্রের সূচনা করেছিলো এবং সোভিয়েত ইউনিয়ন যে স্ট্যালিনিজমকে ভিত্তি করে মহাশক্তিতে পরিণত হয় সোভিয়েত পতনে সে স্ট্যালিনবাদেরও সমাপ্তি ঘটে। যদিও বর্তমানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের রাজনৈতিক দর্শনে স্ট্যালিনবাদের কিছুটা প্রভাব রয়েছে, তবে তা সোভিয়েতের মত রাশিয়াকে মহাশক্তিতে পরিণত করার পক্ষে যথেষ্ট নয়। 

এই সময়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণে নতুন এক তত্ত্বের আগমন ঘটে যাকে কাঠামোবাদ (Constructivism) বলে, যে তত্ত্বটি আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়নে ব্যবহৃত আইডিয়া (Ideas) ও কনসেপ্টকে (Terms/ Concepts) নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন শুরু করে। এই ঘরনার তাত্ত্বিকেরা বলতে শুরু করে যে আমরা যে বিশ্ব রাজনীতি দেখি, আমরা যে বৈদেশিক নীতি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন দেখি, আমরা যে জাতীয় স্বার্থ বা উদারতার ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার কথা বলতে চাই তা সামগ্রিকভাবে বিভিন্ন আইডিয়ার ফসল। অর্থাৎ, আইডিয়ার সাহায্যে এই কনসেপ্টগুলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে পেশ করা হয়, এবং এই আইডিয়া শক্তিশালীদের দ্বারা নির্ধারিত ও প্রচারিত হয়। শক্তিশালী প্রদত্ত ও প্রসারিত আইডিয়াগুলোকে আন্তর্জাতিক সিস্টেমের অন্যান্য রাষ্ট্রগুলো তাদের বৈদেশিক সম্পর্ক পরিচালনা ও বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে অনেকটা বিনা প্রশ্নেই গ্রহণ করে। স্নায়ুযুদ্ধোত্তর সময়ে এই কাঠামোবাদ তত্ত্বের যাত্রা হয় অ্যালেক্সান্ডার ওয়ন্দের (Alexander Wendt) হাত ধরে।

১৯৯২ সালে ওয়েন্দ International Organizations নামক একটি জার্নালে একটি নিবন্ধ লেখেন, যেখানে তিনি আন্তর্জাতিক সম্পর্কে বহুল ব্যবহৃত Anarchy আইডিয়াকে প্রথমবারের মত চ্যালেঞ্জ করে বলেন, “Anarchy Is What States Make of It (রাষ্ট্র আমাদের যেভাবে দেখায় নৈরাজ্যকে আসলে আমরা সেভাবেই দেখি)।” অর্থাৎ, আমাদের এই লেখায় আমরা দেখেছি Anarchy  আইডিয়াটিকে পুঁজি করে বাস্তববাদী (Realism) ও উদারবাদী (Liberalism) উভয় ঘরনার তাত্ত্বিকেরা প্রথমেই আন্তর্জাতিক সিস্টেম (International System) বলে একটা আইডিয়ার প্রবর্তন করেন। ওয়েন্দের ভাষায়, উক্ত ঘরনার তাত্ত্বিকেরা এই আইডিয়াটির প্রবর্তন এজন্যই করেছেন যাতে তাদের তত্ত্বের  (Theories) মূল কথা প্রতিষ্ঠিত করা যায়, এবং তথাকথিত আন্তর্জাতিক সিস্টেমের সদস্য হিসেবে রাষ্ট্রগুলো নৈরাজ্য আইডিয়াটিতে প্রভাবিত হয়ে উক্ত তত্ত্বের দেখানো পথে নিজ নিজ বৈদেশিক নীতি প্রণয়ণ ও বাস্তবায়ন করুক। বস্তুত, (Anarchy) এটি সম্পূর্ণই কৃত্রিম একটি আইডিয়া যা ক্ষমতাশীলের বয়ানের সাথে সম্পর্কিত। 

যেমনঃ ক্ষমতাধরেরা মধ্যপ্রাচ্যের সিস্টেমকে একটি নৈরাজ্যপূর্ণ সিস্টেম হিসেবে বিশ্লেষণ করেন, এবং এই নৈরাজ্যের ক্ষেত্রে প্রধান হিসেবে দায়ী করেন ইরানকে। অর্থাৎ পারমাণবিক শক্তিধর হিসেবে ইরানের উত্থানকে সিস্টেমের নৈরাজ্যের প্রধান কারণ হিসেবে তারা ব্যাক্ষা করেন। কিন্তু, কাঠামোবাদীদের (Constructivist) ভাষায়,  ইসরায়েলেরও যে অস্বীকৃতভাবে পারমানবিক অস্ত্র রয়েছে সেটিকে মধ্যপ্রাচ্যের সিস্টেমের ক্ষেত্রে নৈরাজ্যপূর্ণ বলে দেখায় না ক্ষমতাধরেরা, কারণ বিশ্ব রাজনীতি এবং নানা কারণে ক্ষমতাধরদের ইসরায়েলকে মিত্র হিসেবে গ্রহণ করে, আবার উদারবাদীরা ইসরায়েলকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখেন এবং ইরানকে অগণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসেবে দেখিয়ে থাকেন। এই উদারবাদীরা বলেন যেহেতু ইসরায়েল একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র সে হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের সিস্টেমের নৈরাজ্যকে ইসরায়েল সেভাবে প্রভাবিত করবে না; কিন্তু ইরান যেহেতু গণতান্ত্রিক নয় তাই ইরান চাইলেই পারমাণবিক শক্তি অর্জন করে মধ্যপ্রাচ্যের সিস্টেমকে প্রভাবিত করতে পারে। এভাবেই ক্ষমতাধরের বয়ানের ভিত্তিতে আন্তর্জাতিক সম্পর্কে আইডিয়ার বিস্তার ঘটে এবং বৈদেশিক সম্পর্ককে প্রভাবিত করে।  
 
স্নায়ুযুদ্ধকালে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণ বা বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে যে বয়ান ছিলোঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষণে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিকে (Scientific Study) অনুসরণ করতে হবে; নির্মোহ ও পক্ষপাতহীনভাবে (Objective Study)  আন্তর্জাতিক সম্পর্কের কোন ঘটনাকে ব্যাক্ষা করতে হবে ইত্যাদি, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনে এহেন বৈজ্ঞানিক বয়ানেরও ইতি ঘটে। যে যে গবেষকেরা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির বাহিরে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের বিশ্লেষণকে গ্রহণই করতে চাইতো না, সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনে তারা বড় ধাক্কা খায়, এর বড় কারণ তাদের বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণ সোভিয়েতের এরূপ হঠাৎ পতনের পূর্বাভাস প্রদানে ব্যর্থ হয়েছিলো। তাদের এরূপ অপরাগতায় একাডেমিক দুনিয়ায় আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়নে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা হ্রাস পায়, এবং তাদের পদ্ধতি নানাভাবে সমালোচিত হতে থাকে। 

এভাবে, ব্যবহারবাদ (Positivism) বনাম উত্তর-ব্যবহারবাদ (Post-Positivism) নামে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অধ্যায়ণে নতুন আরেকটি বিতর্কের জন্ম হয়। যেখানে ব্যবহারবাদীরা (Positivist) আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে বৈজ্ঞানিক (Scientific Study) ও নিরপেক্ষভাবে (Objective Study) অধ্যায়ণের কথা বলেন, উত্তর ব্যবহারবাদীরা (Post-Positivist) আন্তর্জাতিক সম্পর্ক অনুধাবন ও বিশ্লেষণের ক্ষেত্রে গুনগত (Qualitative Study) এবং পক্ষপাতমূলক (Subjective Study) গবেষণাকে সমর্থন দিয়েছেন। এই উত্তর-ব্যবহারবাদের হাত ধরে স্নায়ুযুদ্ধ পরবর্তীতে আরও নতুন নতুন দর্শন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পাঠ্যক্রমে যুক্ত হয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক পাঠ্যক্রমকে বৈচিত্রময় করে তোলে।  



ভাবানুবাদঃ

বদিরুজ্জামান 

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় 



মূল বইঃ

International Encyclopedia of Political Science

মূল লেখকঃ

Torbjorn L. Knutsen

Norwegian University of Science and Technology (NTNU)

Trondheim, Norway






প্রথম পর্ব: আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস

https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/history%20of%20international%20relations%20in%20bangla%20part%20I.html?m=1


দ্বিতীয় পর্বঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাস (যুদ্ধ ও শান্তি)

https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/international%20relations%20history%20in%20bangla.html


তৃতীয় পর্বঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ প্রতিষ্ঠা

https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/Origin%20of%20IR%20Department%20in%20Bangla.html


৪র্থ পর্বঃ ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ আদর্শবাদ ও প্রথম ডিবেট

https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/first%20debate%20in%20IR%20in%20Bangla.html?m=1


৫ম পর্বঃ ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ রিয়েলিজম ও দ্বিতীয় বিতর্কের প্রেক্ষাপট 
https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/Cold%20War%20and%202nd%20debate%20in%20IR%20in%20Bangla.html 

৬ষ্ঠ পর্বঃ আচরণবাদ বনাম ঐতিহ্যবাদঃ আন্তর্জাতিক সম্পর্কের দ্বিতীয় বিতর্ক 
https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/second%20great%20debate%20in%20IR.html

৭ম পর্বঃ ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ সিস্টেম থেকেই তবে বিশ্লেষণ শুরু হোক
https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/01/System%20Theories%20in%20IR%20in%20Bangla.html 

৮ম পর্বঃ ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ স্নায়ুযুদ্ধের ইতি ও চিন্তার দুনিয়ায় পরিবর্তন 
https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/02/post-positivism%20theory%20in%20IR.html

৯ম পর্বঃ ইতিহাসের আলোকে আন্তর্জাতিক সম্পর্কঃ বিশ্বায়ন এবং নতুন পরিবর্তন
https://irstudycornerbangla.blogspot.com/2025/02/Globalization%20and%20IR%20Theory.html


 





No comments

Theme images by rajareddychadive. Powered by Blogger.